পরিচ্ছেদঃ
ফজর ও আসরের নামাযের ফযীলত
হাদিস সম্ভার : ৬৪৯
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৬৪৯
وَعَن جَرِيرِ بنِ عَبدِ الله البَجَليِّ قَالَ : كُنَّا عَندَ النبيِّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم فَنَظَرَ إِلَى القَمَرِ لَيْلَةَ البَدْرِ فَقَالَ إنَّكُمْ سَتَرَونَ رَبَّكُمْ كَمَا تَرَوْنَ هَذَا القَمَرَ لاَ تُضَامُونَ في رُؤْيَتهِ فَإنِ اسْتَطَعْتُمْ أَنْ لاَ تُغْلَبُوا عَلَى صَلاَةٍ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ غُرُوبِهَا فَافْعَلُوا متفقٌ عَلَيْهِ وفي رواية فَنَظَرَ إِلَى القَمَرِ لَيْلَةَ أرْبَعَ عَشْرَةَ
জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ বাজালী (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমরা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট পূর্ণিমার রাতে বসেছিলাম। তিনি চাঁদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “নিঃসন্দেহে তোমরা (পরকালে) তোমাদের প্রতিপালককে ঠিক এইভাবে দর্শন করবে, যেভাবে তোমরা এই পূর্ণিমার চাঁদ দর্শন করছ। তাঁকে দেখতে তোমাদের কোন অসুবিধা হবে না। সুতরাং যদি তোমরা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের আগে (নিয়মিত) নামায পড়তে পরাহত না হতে সক্ষম হও (অর্থাৎ এ নামায ছুটে না যায়), তাহলে অবশ্যই তা বাস্তবায়ন কর।” (বুখারী ৫৫৪, মুসলিম ১৪৬৬, আহমাদ ১৯১৯০নং)অন্য বর্ণনায় আছে, তিনি চৌদ্দ তারিখের রাতের চাঁদের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ ক’রে বললেন-- (বুখারী ৪৮৫১নং)