১২.
অনুচ্ছেদঃ কেউ নিজ মুশরিক পিতার জন্য যেন ক্ষমা প্রার্থনা না করে।
আদাবুল মুফরাদ : ২৩
আদাবুল মুফরাদহাদিস নম্বর ২৩
حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ قَالَ: أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ حُسَيْنٍ قَالَ: حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ يَزِيدَ النَّحْوِيِّ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، فِي قَوْلِهِ عَزَّ وَجَلَّ: {إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِنْدَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلَاهُمَا فَلَا تَقُلْ لَهُمَا أُفٍّ} [الإسراء: 23] إِلَى قَوْلِهِ: {كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا} [الإسراء: 24] ، فَنَسَخَتْهَا الْآيَةُ فِي بَرَاءَةَ: {مَا كَانَ لِلنَّبِيِّ وَالَّذِينَ آمَنُوا أَنْ يَسْتَغْفِرُوا لِلْمُشْرِكِينَ وَلَوْ كَانُوا أُولِي قُرْبَى مِنْ بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُمْ أَصْحَابُ الْجَحِيمِ} [التوبة: 113]
ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
মহান আল্লাহর বাণীঃ “তোমার জীবদ্দশায় তাদের কোন একজন অথবা উভয়ে বার্ধক্যে উপনীত হলে তুমি তাদের প্রতি (বিরক্তিসূচক) উহ শব্দটিও বলো নাসাঈ, ....যেমন তারা তোমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছে” (১৭ : ২৪)। উক্ত আয়াত “মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা নবী ও ঈমানদারদের জন্য শোভনীয় নয়, যদিও তারা তাদের নিকটাত্মীয় হয়, তাদের কাছে এ কথা সুস্পষ্ট হয়ে যাবার পরও যে, তারা দোযখবাসী” (৯ : ১১৩) এই আয়াত দ্বারা রহিত হয়ে গেছে (তাবারানী, আদ-দুররুল মানসুর)।