১৭. অধ্যায়ঃ
ইহরামের প্রকারভেদ, ইফরাদ, ক্বিরান ও তামাত্তু’ হাজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধা জায়িয, একত্রে ‘উমরাহ ও হাজ্জের ইহরাম বাঁধাও জায়িয এবং ক্বিরান হাজ্জ পালনকারী কখন ইহরাম মুক্ত হবে
সহিহ মুসলিম : ২৮২৩
সহিহ মুসলিমহাদিস নম্বর ২৮২৩
حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا بَهْزٌ، حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ طَاوُسٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، - رضى الله عنها - أَنَّهَا أَهَلَّتْ بِعُمْرَةٍ فَقَدِمَتْ وَلَمْ تَطُفْ بِالْبَيْتِ حَتَّى حَاضَتْ فَنَسَكَتِ الْمَنَاسِكَ كُلَّهَا . وَقَدْ أَهَلَّتْ بِالْحَجِّ . فَقَالَ لَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَوْمَ النَّفْرِ " يَسَعُكِ طَوَافُكِ لِحَجِّكِ وَعُمْرَتِكِ " . فَأَبَتْ فَبَعَثَ بِهَا مَعَ عَبْدِ الرَّحْمَنِ إِلَى التَّنْعِيمِ فَاعْتَمَرَتْ بَعْدَ الْحَجِّ .
‘আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি ‘উমরার ইহরাম বাঁধলেন, এরপর (মাক্কায়) পৌঁছলেন এবং বায়তুল্লাহ ত্বওয়াফ না করতেই ঋতুবতী হলেন। এরপর তিনি হাজ্জের ইহরাম বাঁধলেন এবং এর যাবতীয় অনুষ্ঠান সম্পন্ন করলেন (ত্বওয়াফ ব্যতীত)। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মিনায় অগ্রসর হবার দিন তাকে বললেন, তোমার (একবারের) ত্বওয়াফই তোমার হাজ্জ ও ‘উমরাহ্ উভয়ের জন্য যথেষ্ট। কিন্তু তিনি তাতে তৃপ্ত হলেন না। তাই রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে ‘আবদুর রহমানের সাথে তান‘ঈম পাঠালেন। অতএব তিনি হাজ্জের পর (এখান থেকে) ইহরাম বেঁধে ‘উমরাহ্ করলেন। (ই.ফা. ২৮০০, ই.সে. ২৭৯৮)