পরিচ্ছদঃ ১৮

বিদ‘আত এবং (দ্বীনে) নতুন নতুন কাজ আবিষ্কার করা নিষেধ

রিয়াদুস সলেহিনহাদিস নম্বর ১৭৪

وعن جابر، رضي الله عنه ، كان رسول الله، صلى الله عليه وسلم، إذا خطب احمرت عيناه، وعلا صوته، واشتد غضبه، حتى كأنه منذر جيش يقول‏:‏ ‏"‏صبحكم ومساكم‏"‏ ويقول‏:‏ ‏"‏بعثت أنا والساعة كهاتين‏"‏ ويقرن بين أصبعيه؛ السبابة والوسطى، ويقول‏:‏ ‏"‏أما بعد؛ فإن خير الحديث كتاب الله وخير الهدى هدى محمد، صلى الله عليه وسلم، وشر الأمور محدثاتها، وكل بدعة ضلالة‏"‏ ثم يقول‏:‏ ‏"‏أنا أولى بكل مؤمن من نفسه‏.‏ من ترك مالاً فلأهله، ومن ترك ديناً أو ضياعاً فإلي وعلى‏"‏ ‏(‏‏‏رواه مسلم‏‏‏)‏‏.‏وعن العرباض بن سارية، رضي الله عنه ، حديثة السابق في باب المحافظة على السنة‏.‏

জাবের (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভাষণ দিতেন, তখন তাঁর চক্ষুদ্বয় লাল হয়ে যেত এবং তাঁর আওয়াজ উঁচু হত ও তাঁর ক্রোধ কঠিন রূপ ধারণ করত। যেন তিনি (শত্রু) সেনা থেকে ভীতি প্রদর্শন করছেন। তিনি বলতেন, ‘‘(সে শত্রু) তোমাদের উপর সকালে অথবা সন্ধ্যায় হামলা করতে পারে।’’ আর তিনি তাঁর তর্জনী ও মধ্যমা আঙ্গুলদ্বয় মিলিত করে বলতেন যে, ‘‘আমাকে এবং কিয়ামতকে এ দু’টির মত (কাছাকাছি) পাঠানো হয়েছে।’’ আর তিনি বলতেন, ‘‘আম্মা বা‘দ (আল্লাহর প্রশংসা ও সাক্ষ্য দান করার পর) নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম কথা আল্লাহর কিতাব এবং সর্বোত্তম রীতি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রীতি। আর নিকৃষ্টতম কাজ (দ্বীনে) নব আবিষ্কৃত কর্মসমূহ এবং প্রত্যেক বিদ‘আত ভ্রষ্টতা।’’অতঃপর তিনি বলতেন, ‘‘আমি প্রত্যেক মু’মিনদের নিকট তার আত্মার চেয়েও নিকটতম। যে ব্যক্তি মাল ছেড়ে (মারা) যাবে, তা তার উত্তরাধিকারীদের জন্য এবং যে ঋণ অথবা অভাবী সন্তান-সন্ততি ছেড়ে যাবে, তার দায়িত্ব আমার উপর ন্যস্ত।’’[১]

[১] মুসলিম ৮৬৭, নাসায়ী ১৫৭৮, আবূ দাউদ ২৯৫৪, ২৯৫৬, ইবনু মাজাহ ৪৫, ২৪১৬, আহমাদ ১৩৭৪৪, ১৩২৪, ১৪০২২, ১৪১৯, ১৪৫৬৫

সেটিংস

ফন্ট সেটিংস

আরবি ফন্ট ফেস

আরবি ফন্ট সাইজ

২৪

অনুবাদ ফন্ট সাইজ

১৮

আল হাদিস অ্যাপ ডাউনলোড করুন

App Banner

ইসলামের জ্ঞান প্রচারে সহায়ক হোন

আপনার নিয়মিত সহায়তা আমাদের দ্বীনি ভাই-বোনের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে সাহয্য করবে। আমাদের মিশনে আপনিও অংশ নিন এবং বড় পরিবর্তনের অংশীদার হোন।

সাপোর্ট করুন