পরিচ্ছেদ - ২১০
জুমআর দিনের মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব
জুমআর জন্য গোসল করা, সুগন্ধি ব্যবহার করা, সকাল সকাল মসজিদে যাওয়া, এ দিনে দুআ করা, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর উপর দরূদ পড়া ও এ দিনের কোন এক সময়ে দুআ কবুল হওয়ার বিবরণ এবং জুমআর পর বেশী বেশী মহান আল্লাহর যিক্র করা মুস্তাহাবমহান আল্লাহ বলেছেন,অর্থাৎ অতঃপর নামায সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান কর ও আল্লাহকে অধিকরূপে স্মরণ কর; যাতে তোমরা সফলকাম হও । (সূরা জুমআহ ১০ আয়াত)
রিয়াদুস সলেহিন : ১১৫৬
রিয়াদুস সলেহিনহাদিস নম্বর ১১৫৬
وَعَنْه، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «الصَّلَوَاتُ الخَمْسُ، وَالجُمُعَةُ إِلَى الجُمُعَةِ، وَرَمَضَانُ إِلَى رَمَضَانَ، مُكَفِّرَاتٌ مَا بَيْنَهُنَّ إِذَا اجْتُنِبَتِ الكَبَائِرُ». رواه مسلم
উক্ত রাবী (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “পাঁচ অক্ত নামায, এক জুমআহ হতে পরের জুমআহ পর্যন্ত, এক রমযান হতে অন্য রমযান পর্যন্ত (কৃত নামায-রোযা) সেগুলির মধ্যবর্তী সময়ে সংঘটিত (ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র) পাপরাশির প্রায়শ্চিত্ত (মোচনকারী) হয় (এই শর্তে যে,) যখন মহাপাপ থেকে বিরত থাকা যাবে ।”
(মুসলিম ২৩৩, তিরমিযী ২৪১, ইবনু মাজাহ ১০৭৬, আহমাদ ৭০৮৯, ৮৪৯৮, ৮৯৪৪, ৯০৯২, ১০১৯৮, ২৭২৯০)