পরিচ্ছেদ - ২০৬
চাশ্তের নামাযের ফযীলত
রিয়াদুস সলেহিন : ১১৪৭
রিয়াদুস সলেহিনহাদিস নম্বর ১১৪৭
وَعَنْ أَبي ذَرٍّ رضي الله عنه عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «يُصْبحُ عَلَى كُلِّ سُلاَمَى مِنْ أَحَدِكُمْ صَدَقَةٌ: فَكُلُّ تَسْبِيحَةٍ صَدَقَةٌ، وَكُلُّ تَحْمِيدَةٍ صَدَقَةٌ، وَكُلُّ تَهْلِيلَةٍ صَدَقَةٌ، وَكُلُّ تَكْبِيرَةٍ صَدَقَةٌ، وَأَمْرٌ بِالمَعْرُوفِ صَدَقَةٌ، وَنَهْيٌ عَنِ المُنْكَرِ صَدَقَةٌ، وَيُجْزِئُ مِنْ ذَلِكَ رَكْعَتَانِ يَرْكَعُهُمَا مِن الضُّحَى». رواه مسلم
আবূ যার (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের কেউ এমন অবস্থায় সকালে উঠে যে, তার (দেহের) প্রতিটি জোড়ের সদকা দেওয়ার জন্য সে দায়বদ্ধ হয় । সুতরাং প্রত্যেক ‘সুবহানাল্লাহ’ বলা সদকাস্বরূপ, প্রত্যেক ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা সদকাস্বরূপ, প্রত্যেক ‘লাইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলা সদকাস্বরূপ, প্রতিটি ‘আল্লাহু আকবার’ বলা সদকাস্বরূপ, সৎকাজের আদেশ দেওয়া সদকাস্বরূপ এবং মন্দকাজে বাধা দেওয়া সদকাস্বরূপ । আর এ সমস্ত কিছুর পরিবর্তে দু’ রাকআত (চাশ্তের) নামায পড়লে তা যথেষ্ট হবে ।”
(মুসলিম ৭২০, আবূ দাঊদ ১২৮৫-৮৬)