পরিচ্ছেদ
রাষ্ট্রের সীমান্ত পাহারা দেয়ার ফযীলত
সুনানে আন-নাসায়ী : ৩১৬৭
সুনানে আন-নাসায়ীহাদিস নম্বর ৩১৬৭
قَالَ: الْحَارِثُ بْنُ مِسْكِينٍ، قِرَاءَةً عَلَيْهِ وَأَنَا أَسْمَعُ، عَنْ ابْنِ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ شُرَيْحٍ، عَنْ عَبْدِ الْكَرِيمِ بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ أَبِي عُبَيْدَةَ بْنِ عُقْبَةَ، عَنْ شُرَحْبِيلَ بْنِ السِّمْطِ، عَنْ سَلْمَانَ الْخَيْرِ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ رَابَطَ يَوْمًا وَلَيْلَةً فِي سَبِيلِ اللَّهِ كَانَ لَهُ كَأَجْرِ صِيَامِ شَهْرٍ وَقِيَامِهِ، وَمَنْ مَاتَ مُرَابِطًا أُجْرِيَ لَهُ مِثْلُ ذَلِكَ مِنَ الْأَجْرِ، وَأُجْرِيَ عَلَيْهِ الرِّزْقُ، وَأَمِنَ مِنَ الْفَتَّانِ»
সালমানুল খায়র (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: যে ব্যক্তি আল্লাহ্র রাস্তায় একদিন ও এক রাত সীমান্ত পাহারায় কাটায়, তার জন্য এক মাস রোযা রাখার ও (রাত জেগে) ইবাদাতের সওয়াব রয়েছে। আর যে ব্যক্তি পাহারার কাজে নিয়োজিত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, তার জন্যও অনুরূপ সওয়াব বরাদ্দ হবে। আর তাকে (জান্নাত হতে) রিযিক বরাদ্দ দেয়া হবে, আর সে সমস্ত ফিতনা (বিপদ ও সমস্যা) হতে রক্ষিত থাকবে।