১৫/২৯. অধ্যায়ঃ
মালিকের দ্বারা গোলামের অঙ্গহানি হলে সে দাসত্বমুক্ত হয়ে যাবে
সুনানে ইবনে মাজাহ : ২৬৭৯
সুনানে ইবনে মাজাহহাদিস নম্বর ২৬৭৯
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ مَنْصُورٍ، قَالَ حَدَّثَنَا عَبْدُ السَّلاَمِ، عَنْ إِسْحَاقَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي فَرْوَةَ، عَنْ سَلَمَةَ بْنِ رَوْحِ بْنِ زِنْبَاعٍ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّهُ قَدِمَ عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَقَدْ خَصَى غُلاَمًا لَهُ فَأَعْتَقَهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بِالْمُثْلَةِ .
সালামাহ বিন ফারওয়াহ্ বিন যিনবা‘ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তার দাদা (যিনবা‘ বিন রাওহ) (রাঃ), তিনি তার এক গোলামকে নির্বীর্য করে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নিকট এলেন। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে এই অঙ্গহানির কারণে দাসত্বমুক্ত করে দিলেন। [২৬৭৯]
[২৬৭৯] হাদিসটি ইমাম ইবনু মাজাহ এককভাবে বর্ণনা করেছেন। তাহকীক আলবানীঃ হাসান। উক্ত হাদিসের রাবী ১. ইসহাক বিন মানসুর সম্পর্কে আহমাদ বিন সালিহ আল-জায়লী বলেন, তিনি সিকাহ তবে তিনি শীয়া মতাবলম্বী। ইবনু হাজার আল-আসকালানী বলেন, তিনি সত্যবাদী তবে তার শীয়া মতাবলম্বী হওয়ার ব্যাপারে অভিযোগ রয়েছে। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৩৮৪, ১/১০৩ নং পৃষ্ঠা) ২. ইসহাক বিন আবু ফারওয়াহ সম্পর্কে আবু আহমাদ বিন আদী আল-জুরজানী বলেন, তার সানাদ বা মাতান কোনটিরই কেউ অনুসরণ করেনি। আবু বাকর আল-বুরকানী ও আবু হাতিম আর-রাযী বলেন, তিনি মাতরুক বা প্রত্যাখ্যানযোগ্য। আবু বাকর আল-বাযযার বলেন, তিনি নির্ভরযোগ্য নয়। আবু বাকর আল-বায়হাকী বলেন, তিনি দুর্বল। আবু ইয়া'লা আল-খালীলী বলেন, তিনি খুবই দুর্বল। ইমাম দারাকুতনী বলেন, তিনি প্রত্যাখ্যানযোগ্য। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৩৬৭, ২/৪৪৬ নং পৃষ্ঠা)