১০/২৯. অধ্যায়ঃ
দাসী দাসত্বমুক্ত হওয়ার সাথে সাথে বিবাহ রদের এখতিয়ার লাভ করে।
সুনানে ইবনে মাজাহ : ২০৭৬
সুনানে ইবনে মাজাহহাদিস নম্বর ২০৭৬
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ عَنْ أُسَامَةَ بْنِ زَيْدٍ عَنْ الْقَاسِمِ بْنِ مُحَمَّدٍ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ مَضَى فِي بَرِيرَةَ ثَلَاثُ سُنَنٍ خُيِّرَتْ حِينَ أُعْتِقَتْ وَكَانَ زَوْجُهَا مَمْلُوكًا وَكَانُوا يَتَصَدَّقُونَ عَلَيْهَا فَتُهْدِي إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَيَقُولُ هُوَ عَلَيْهَا صَدَقَةٌ وَهُوَ لَنَا هَدِيَّةٌ وَقَالَ الْوَلَاءُ لِمَنْ أَعْتَقَ
আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
বারীরার প্রসঙ্গ থেকে শরীয়াতের তিনটি বিধান জারী হয়েছে। তাকে দাসত্বমুক্ত করার পর তাকে তার ক্রীতদাস স্বামীর বিবাহাধীনে থাকা বা না থাকার এখতিয়ার দেয়া হয়। লোকেরা তাকে পর্যাপ্ত দান-খয়রাত করতো। সে তা থেকে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে উপঢৌকন দিতো। রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেনঃ তা তার জন্য সদাকা (দান) কিন্তু আমাদের বেলায় উপঢৌকন। তার প্রসঙ্গে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, আযাদকারী ব্যক্তিই ওয়ালাআর (অভিভাবকত্বের) অধিকারী। [২০৭৬]
[২০৭৬] মাজাহ ২০৭৪, সহীহুল বুখারী ৪৫৬, ১৪৯৩, ২১৫৫, ২১৫৬, ২১৬৮, ২১৬৯, ২৫৩৬, ২৫৬১, ২৫৬৩, ২৫৬৪, ২৫৬৫, ২৫৭৮, ২৭১৭, ২৭২৬, ২৭২৯, ২৭৩৫, ৫০৯৭, ৫২৭৯, ৫২৮৪, ৫৪৩০, ৬৭১৭, ৬৭৫১, ৬৭৫৪, ৬৭৫৮, ৬৭৬০, মুসলিম ১০৭৫, ১৫০৪, তিরমিযী ১১৫৪, ১১৫৫, ২১২৪, ২১২৫, নাসায়ী ২৬১৪, ২৪৪৭, ২৪৪৮, ২৪৪৯, ২৪৫৪, ৪৬৪২, ৪৪৪৬, ৪৬৫৫, ৪৪৫৬,আবূ দাউদ ২২৩৩, ২২৩৬, ২৯১৬, ৩৯২৯, আহমাদ ২৩৫৩৩, ২৩৬৩০, ২৩৬৬৭, ২৪০০১, ২৪৩১৮, ২৪৩৭৫, ২৪৩৯৮, ২৪৫১০, ২৪৬৪৪, ২৪৭৫৬, ২৪৮৩৮, ২৪৮৬৫, ২৪৮৯৮, ২৪৯২৪, ২৪৯৪০, ২৫০০৬, ২৫০৩৬, ২৫০৫৭, ২৫১৯৮, ২৫২২৭, ২৫২৫৮, ২৫৭৮৫, ২৫৮০৩, মুয়াত্তা মালেক ১১৯২, ১৫১৯, দারেমী ২২৮৯, ইরওয়াহ ২/২৭৪, সহীহ আবী দাউদ ১৪৫৯, ২৪৮৯। তাহকীক আলবানীঃ হাসান সহীহ।উক্ত হাদিসের রাবী উসামাহ বিন যায়দ সম্পর্কে ইবনু হিব্বান তাকে সিকাহ উল্লেখ করে বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় ভুল করেন। আল-আজলী তাকে সিকাহ বলেছেন। আবু হাতিম আর-রাযী বলেন, তার থেকে হাদিস গ্রহন করা যায় তবে তা দলীল হিসেবে নয়। ইমাম নাসাঈ বলেন, তিনি নির্ভরযোগ্য নয়। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৩১৭, ২/৩৪৭ নং পৃষ্ঠা)