৭/৩৬. অধ্যায়ঃ
ঈদুল ফিতর ও ইদুল আযহার দিন সিয়াম রাখা নিষেধ ।
সুনানে ইবনে মাজাহ : ১৭২২
সুনানে ইবনে মাজাহহাদিস নম্বর ১৭২২
حَدَّثَنَا سَهْلُ بْنُ أَبِي سَهْلٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ أَبِي عُبَيْدٍ قَالَ شَهِدْتُ الْعِيدَ مَعَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ فَبَدَأَ بِالصَّلَاةِ قَبْلَ الْخُطْبَةِ فَقَالَ إِنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم نَهَى عَنْ صِيَامِ هَذَيْنِ الْيَوْمَيْنِ يَوْمِ الْفِطْرِ وَيَوْمِ الْأَضْحَى أَمَّا يَوْمُ الْفِطْرِ فَيَوْمُ فِطْرِكُمْ مِنْ صِيَامِكُمْ وَيَوْمُ الْأَضْحَى تَأْكُلُونَ فِيهِ مِنْ لَحْمِ نُسُكِكُمْ
আবূ উবায়দ (রহঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সাথে ঈদের দিন উপস্থিত ছিলাম। তিনি খুতবাহ্র আগে সলাত পড়েন, অতঃপর বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা এ দু’ দিন সিয়াম রাখতে নিষেধ করেছেন। কেননা ঈদুল ফিতরের দিন হচ্ছে তোমাদের সিয়াম ভঙ্গের দিন এবং ঈদুল আযহার দিন তোমরা তোমাদের কুরবানির গোশত খাবে। [১৭২২]
[১৭২২] সহীহুল বুখারী ১৯৯০, ৫৫৭৩, মুসলিম ১১৩৭, তিরমিযী ৭৭১, আবূ দাউদ ২৪১৬, আহমাদ ২৮৪, মুয়াত্তা মালেক ৪৩১, বায়হাকী ৫/১১৭, ইরওয়াহ ৩/১২৭-১২৮, সহীহ আবী দাউদ ২০৮৭, তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।