পরিচ্ছেদঃ
ফরয নামাযসমূহের প্রতি যত্নবান হওয়ার নির্দেশ এবং তা ত্যাগ করা সম্বন্ধে কঠোর নিষেধ ও চরম হুমকি
আল্লাহ তাআলা বলেন,حَافِظُوا عَلَى الصَّلَوَاتِ وَالصَّلاَةِ الْوُسْطَىঅর্থাৎ, তোমরা নামাযসমূহের প্রতি যত্নবান হও, বিশেষ করে মধ্যবর্তী (আসরের) নামাযের প্রতি। (সূরা বাক্বারাহ ২৩৮ আয়াত)فَإِنْ تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلاةَ وَآتَوا الزَّكَاةَ فَخَلُّوا سَبِيلَهُمْঅর্থাৎ, যদি তারা তওবা করে, যথাযথ নামায পড়ে ও যাকাত প্রদান করে, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। (সূরা তাওবাহ ৫ আয়াত)
হাদিস সম্ভার : ৬২০
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৬২০
وَعَن ابنِ مَسْعُوْدٍ قَالَ: سَأَلتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم أَيُّ الأَعْمَالِ أَفْضَلُ؟ قَالَ الصَّلاَةُ عَلَى وَقْتِهَا قُلْتُ: ثُمَّ أَيٌّ؟ قَالَ بِرُّ الوَالِدَيْنِ قُلْتُ: ثُمَّ أيٌّ؟ قَالَ الجِهَادُ فِي سَبِيلِ اللهِ متفقٌ عَلَيهِ
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘সর্বোত্তম আমল কী?’ তিনি বললেন, “যথা সময়ে নামায আদায় করা।” আমি বললাম, ‘তারপর কী?’ তিনি বললেন, “মা-বাপের সাথে সদ্ব্যবহার করা।” আমি বললাম, ‘তারপর কী?’ তিনি বললেন, “আল্লাহর পথে জিহাদ করা।” (বুখারী ৫২৭, ৫৯৭০, মুসলিম ২৬৪নং)