পরিচ্ছেদঃ
পুণ্যের পথ অনেক
আল্লাহ তাআলা বলেন, (আরবি)অর্থাৎ, তোমরা যে কোন সৎকাজ কর না কেন, আল্লাহ তা সম্যকরূপে অবগত। (সূরা বাক্বারা ২১৫ আয়াত) তিনি আরো বলেন,(আরবি)অর্থাৎ, তোমরা যে সৎকাজ কর, আল্লাহ তা জানেন। (সূরা বাক্বারা ১৯৭ আয়াত) তিনি আরো বলেন,(আরবি)অর্থাৎ, কেউ অণুপরিমাণ সৎকর্ম করে থাকলেও সে তা দেখতে পাবে। (সূরা যিললাল ৭ আয়াত) তিনি আরো বলেন,(আরবি)অর্থাৎ, যে সৎকাজ করে, সে নিজ কল্যাণের জন্যই তা করে। (সূরা জাষিয়াহ ১৫ আয়াত) এ বিষয়ে আয়াত অনেক রয়েছে এবং হাদীসও অগণিত রয়েছে। তার মধ্যে কিছু আমরা বর্ণনা করব।
হাদিস সম্ভার : ৪৮৩
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৪৮৩
عَن جَابِرٍ بْنِ عَبْدِ اللهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم كُلُّ مَعْرُوفٍ صَدَقَةٌ وَإِنَّ مِنْ الْمَعْرُوفِ أَنْ تَلْقَى أَخَاكَ بِوَجْهٍ طَلْقٍ وَأَنْ تُفْرِغَ مِنْ دَلْوِكَ فِي إِنَاءِ أَخِيكَ
জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “প্রত্যেক কল্যাণমূলক কর্মই হল সদকাহ (করার সমতুল্য)। আর তোমার ভাইয়ের সাথে তোমার হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা এবং তোমার বালতির সাহায্যে (কুয়ো থেকে পানি তুলে) তোমার ভাইয়ের পাত্র (কলসী ইত্যাদি) ভরে দেওয়াও কল্যাণমূলক (সৎ)কর্মের পর্যায়ভুক্ত।” (আহমাদ ১৪৮৭৭, তিরমিয়ী, হাকেম, সহীহুল জামে’ ৪৫৫৫ নং)