পরিচ্ছেদ - ২১২
রাতে উঠে (তাহাজ্জুদ) নামায পড়ার ফযীলত
রিয়াদুস সলেহিন : ১১৮০
রিয়াদুস সলেহিনহাদিস নম্বর ১১৮০
وَعَنْها، قَالَتْ: مَا كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم يَزيدُ - فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ - عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً: يُصَلِّي أَرْبَعاً فَلاَ تَسْألْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعاً فَلاَ تَسْألْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاثاً. فَقُلتُ: يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ؟ فَقَالَ: «يَا عَائِشَة، إِنَّ عَيْنَيَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي». متفقٌ عَلَيْهِ
উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রমযান ও অন্যান্য মাসে (তাহাজ্জুদ তথা তারাবীহ) ১১ রাকআতের বেশী পড়তেন না । প্রথমে চার রাকআত পড়তেন । সুতরাং তার সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য সম্পর্কে প্রশ্নই করো না । তারপর (আবার) চার রাকআত পড়তেন । সুতরাং তার সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য সম্বন্ধে প্রশ্নই করো না । অতঃপর তিন রাকআত (বিত্র) পড়তেন । (একদা তিনি বিত্র পড়ার আগেই শুয়ে গেলেন ।) আমি বললাম, “হে আল্লাহর রসূল ! আপনি কি বিত্র পড়ার পূর্বেই ঘুমাবেন ?” তিনি বললেন, “আয়েশা ! আমার চক্ষুদ্বয় ঘুমায়; কিন্তু অন্তর জেগে থাকে ।” (বুখারী ও মুসলিম)
(সহীহুল বুখারী ১১৪৭, ২০১৩, ৩৫৬৯, মুসলিম ৭৩৮, তিরমিযী ৪৩৯, নাসায়ী ১৬৯৭, আবূ দাঊদ ১৩৪১, আহমাদ ২৩৫৫৩, ২৩৫৯৬, ২৩৭৪৮, ২৩৯২৫, ২৩৯৪০, ২৪০১৬, ২৪০৫৬, ২৪১৯৪, ২৪২১১, ২৫২৭৭, ২৫৭৫৬, ২৫৮২৬, মুওয়াত্তা মালিক ২৬৫)