পরিচ্ছেদ - ১৮৭
নামাযের ফযীলত
রিয়াদুস সলেহিন : ১০৫৩
রিয়াদুস সলেহিনহাদিস নম্বর ১০৫৩
وَعَنْ عُثمَانَ بنِ عَفَّانَ رضي الله عنه، قَالَ: سَمِعتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ: «مَا مِنِ امْرِئٍ مُسْلِمٍ تَحْضُرُهُ صَلاَةٌ مَكْتُوبَةٌ فَيُحْسِنُ وُضُوءَهَا ؛ وَخُشُوعَهَا، وَرُكُوعَهَا، إِلاَّ كَانَتْ كَفَّارَةً لِمَا قَبْلَهَا مِنَ الذُّنُوب مَا لَمْ تُؤتَ كَبِيرةٌ، وَذَلِكَ الدَّهْرَ كُلَّهُ». رواه مسلم
উসমান ইবনে আফ্ফান (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি যে, “যে ব্যক্তি ফরয নামাযের জন্য ওযূ করবে এবং উত্তমরূপে ওযূ সম্পাদন করবে । (অতঃপর) তাতে উত্তমরূপে ভক্তি-বিনয়-নম্রতা প্রদর্শন করবে এবং উত্তমরূপে ‘রুকু’ সমাধা করবে । তাহলে তার নামায পূর্বে সংঘটিত পাপরাশির জন্য কাফ্ফারা (প্রায়শ্চিত্ত) হয়ে যাবে; যতক্ষণ মহাপাপে লিপ্ত না হবে । আর এ (রহমতে ইলাহির ধারা) সর্বযুগের জন্য প্রযোজ্য ।” (মুসলিম)
(মুসলিম ২২৮, নাসায়ী ১৪৬, ১৪৭, ৮৫৬, আহমাদ ৪৮৫, ৫০৫, ৫১৮)