পরিচ্ছেদ
কিভাবে কাযা সালাত আদায় করতে হয়
সুনানে আন-নাসায়ী : ৬২৩
সুনানে আন-নাসায়ীহাদিস নম্বর ৬২৩
أَخْبَرَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ: حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ يَزِيدَ بْنِ كَيْسَانَ قَالَ: حَدَّثَنِي أَبُو حَازِمٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: عَرَّسْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمْ نَسْتَيْقِظْ حَتَّى طَلَعَتِ الشَّمْسُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لِيَأْخُذْ كُلُّ رَجُلٍ بِرَأْسِ رَاحِلَتِهِ؛ فَإِنَّ هَذَا مَنْزِلٌ حَضَرَنَا فِيهِ الشَّيْطَانُ». قَالَ: فَفَعَلْنَا، فَدَعَا بِالْمَاءِ فَتَوَضَّأَ، ثُمَّ صَلَّى سَجْدَتَيْنِ، ثُمَّ أُقِيمَتِ الصَّلَاةُ فَصَلَّى الْغَدَاةَ
আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন : আমরা রাসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সাথে সারারাত সফর করার পর শেষরাতে অবতরণ করি এবং ঘুমিয়ে পড়ি, সূর্য উদয় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কারো নিদ্রাভঙ্গ হলো না। তারপর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের বললেন : প্রত্যেকেই নিজ নিজ বাহনের লাগাম ধরে এ স্থান ত্যাগ কর। কেননা এ স্থানে শয়তান আমাদের কাছে হাযির হয়েছে। আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন : আমরা এরূপই করলাম। তারপর কিছুদূর গিয়ে রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পানি আনিয়ে উযূ করলেন। এরপর দুই রাকাআত ফজরের সুন্নত আদায় করলেন। তারপর ইকামত হলে ফজরের ফরয আদায় করলেন।