১৮. অধ্যায়ঃ
ইশা ও ফজরের সালাত জামাআতে পড়ার ফাদীলাত।
সুনানে ইবনে মাজাহ : ৭৯৮
সুনানে ইবনে মাজাহহাদিস নম্বর ৭৯৮
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَيَّاشٍ، عَنْ عُمَارَةَ بْنِ غَزِيَّةَ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ " مَنْ صَلَّى فِي مَسْجِدٍ جَمَاعَةً أَرْبَعِينَ لَيْلَةً لاَ تَفُوتُهُ الرَّكْعَةُ الأُولَى مِنْ صَلاَةِ الْعِشَاءِ كَتَبَ اللَّهُ لَهُ بِهَا عِتْقًا مِنَ النَّارِ " .
উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেনঃ যে ব্যাক্তি মসজিদে এসে জামাআতের সাথে চল্লিশ রাত তাকবীরে ঊলাসহ ইশার সালাত পড়বে, তার বিনিময়ে আল্লাহ জাহান্নাম থেকে তার মুক্তির সনদ লিখে দেন। [৭৯৬]তাহকীক আলবানীঃ ইশার প্রথম তাকবীর ছুটবে না-একথা ছাড়া হাসান।
[৭৯৬] এশার প্রথম তাকবীর ছুটবে না- কথাটি ছাড়া হাসান। তাখরীজ আলবানী: সহীহাহ ২৬৫২, যঈফাহ ৩৬৪। উক্ত হাদিসের রাবী ইসমাঈল বিন আয়্যাশ সম্পর্কে ইয়াহইয়া বিন মাঈন বলেন, আহলে শাম থেকে হাদিস বর্ণনায় কোন সমস্যা নেই। আলী ইবনুল মাদীনী, ইবনু আবু শায়বাহ, আমর ইবনুল ফাল্লাস ও দুহায়ম বলেন, শাম শহর থেকে হাদিস বর্ণনায় তিনি সিকাহ কিন্তু অন্য শহর থেকে হাদিস বর্ণনায় দুর্বল।