পরিচ্ছেদঃ
কৃপণতা ও ব্যয়কুণ্ঠতা
আল্লাহ তাআলা বলেন,وَأَمَّا مَنْ بَخِلَ وَاسْتَغْنٰى وَكَذَّبَ بِالحُسْنَى فَسَنُيَسِّرُهُ لِلْعُسْرَى وَمَا يُغْنِي عَنْهُ مَالُهُ إِذَا تَرَدَّى অর্থাৎ, পক্ষান্তরে যে কার্পণ্য করে ও নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করে। আর সদ্বিষয়কে মিথ্যাজ্ঞান করে, অচিরেই তার জন্য আমি সুগম ক’রে দেব (জাহান্নামের) কঠোর পরিণামের পথ। যখন সে ধ্বংস হবে, তখন তার সম্পদ তার কোনই কাজে আসবে না। (সূরা লাইল ৮-১১) তিনি আরো বলেন, وَمَنْ يُّوقَ شُحَّ نَفسِهِ فَأولَئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُوْنَ অর্থাৎ, যারা অন্তরের কার্পণ্য হতে মুক্ত, তারাই সফলকাম। (সূরা তাগাবূন ১৬)এ বিষয়ে একাধিক হাদীস গত পরিচ্ছেদে উল্লিখিত হয়েছে। আরো কিছু নিম্নরূপঃ -
হাদিস সম্ভার : ৯৮৪
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৯৮৪
عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَرُّ مَا فِى رَجُلٍ شُحٌّ هَالِعٌ وَجُبْنٌ خَالِعٌ
উক্ত আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “মানুষের মাঝে দু’টি চরিত্র বড় নিকৃষ্টতম; কাতরতাপূর্ণ কার্পণ্য এবং সীমাহীন ভীরুতা।” (আহমাদ ৮০১০, আবূ দাউদ ২৫১১, ইবনে হিব্বান ৩২৫০, সহীহুল জামে’ ৩৭০৯)