পরিচ্ছেদঃ
নামায কাযা
হাদিস সম্ভার : ৮৩৪
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৮৩৪
عَن أَبِى قَتَادَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم أَمَا إِنَّهُ لَيْسَ فِى النَّوْمِ تَفْرِيطٌ إِنَّمَا التَّفْرِيطُ عَلَى مَنْ لَمْ يُصَلِّ الصَّلاَةَ حَتَّى يَجِىءَ وَقْتُ الصَّلاَةِ الأُخْرَى فَمَنْ فَعَلَ ذَلِكَ فَلْيُصَلِّهَا حِينَ يَنْتَبِهُ لَهَا فَإِذَا كَانَ الْغَدُ فَلْيُصَلِّهَا عَندَ وَقْتِهَا وفي رواية أبي هريرة مَنْ نَسِىَ الصَّلاَةَ فَلْيُصَلِّهَا إِذَا ذَكَرَهَا فَإِنَّ اللهَ قَالَ (أَقِمِ الصَّلاَةَ لِذِكْرِى)
আবূ কাতাদাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “শোনো! নিদ্রা অবস্থায় কোন শৈথিল্য নেই। শৈথিল্য তো (জাগ্রত অবস্থায়) তার থাকে, যে নামায পড়ল না, পরিশেষে অন্য নামাযের সময় এসে উপস্থিত হয়। সুতরাং যখন কারো এমন হয় (কোন নামায পড়তে ভুলে যায় অথবা ঘুমিয়ে পড়ে), তখন তার উচিত, (স্মরণ হওয়া বা) জাগা মাত্র তা পড়ে নেওয়া। অতঃপর আগামীতে সে নামায যথাসময়ে পড়া।” আবূ হুরাইরার বর্ণনায় আছে, “কেননা, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আর আমাকে স্মরণ করার উদ্দেশ্যে তুমি নামায কায়েম কর।” (ত্বাহা ১৪, মুসলিম ১৫৯২, ১৫৯৪, আবূ দাঊদ ৪৩৭, তিরমিযী ১৭৭, নাসাঈ ৬১৫, ইবনে মাজাহ ৬৯৮, মিশকাত ৬০৪নং)