পরিচ্ছেদঃ
আযানের ফযীলত
হাদিস সম্ভার : ৬১০
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৬১০
وَعَنْ أَبيْ هُرَيْرَةَ قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم إِذَا نُودِيَ بِالصَّلاَةِ أَدْبَرَ الشَّيْطَانُ وَلَهُ ضُرَاطٌ حَتَّى لاَ يَسْمَعَ التَّأذِينَ فَإِذَا قُضِيَ النِّدَاءُ أقْبَلَ حَتَّى إِذَا ثُوِّبَ للصَّلاةِ أَدْبَرَ حَتَّى إِذَا قُضِيَ التَّثْوِيبُ أَقْبَلَ حَتَّى يَخْطِرَ بَيْنَ المَرْءِ وَنَفْسِهِ يَقُوْلُ : اذْكُرْ كَذَا وَاذْكُرْ كَذَا – لِمَا لَمْ يَذْكُرْ مِنْ قَبْلُ – حَتَّى يَظَلَّ الرَّجُلُ مَا يَدْرِيْ كَمْ صَلَّى متفقٌ عَلَيْهِ
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “যখন নামাযের জন্য আযান দেওয়া হয়, তখন শয়তান বাতকর্ম করতে করতে পিঠ ঘুরিয়ে পলায়ন করে, যাতে সে আযান শুনতে না পায়। তারপর আযান শেষ হলে ফিরে আসে। শেষ পর্যন্ত যখন ‘তাকবীর’ দেওয়া হয়, তখন আবার পিঠ ঘুরিয়ে পালায়। অতঃপর যখন ‘তাকবীর’ শেষ হয়, তখন আবার ফিরে আসে। পরিশেষে (নামাযী) ব্যক্তির মনে এই কুমন্ত্রণা প্রক্ষেপ করে যে, অমুক জিনিসটা স্মরণ কর, অমুক বস্তুটা খেয়াল কর। সে সমস্ত বিষয় (স্মরণ করায়) যা পূর্বে তার স্মরণে ছিল না। শেষ পর্যন্ত এ ব্যক্তি এরূপ পরিস্থিতির সন্মুখীন হয় যে, সে বুঝতে পারে না, কত রাকাআত নামায সে আদায় করল।” (বুখারী ৬০৮, মুসলিম ১২৯৫নং)