পরিচ্ছেদঃ
দাঁতন করার মাহাত্ম্য ও প্রকৃতিগত আচরণসমূহ
হাদিস সম্ভার : ৫১৫
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৫১৫
عَن عَلِيٍّ رَضِيَ اللهُ عَنهُ ُأَنَّهُ أَمَرَ بِالسِّوَاكِ وَقَالَ : قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ الْعَبْدَ إِذَا تَسَوَّكَ ثُمَّ قَامَ يُصَلِّي قَامَ الْمَلَكُ خَلْفَهُ فَتَسَمَّعَ لِقِرَاءَتِهِ فَيَدْنُو مِنْهُ أَوْ كَلِمَةً نَحْوَهَا حَتَّى يَضَعَ فَاهُ عَلَى فِيهِ فَمَا يَخْرُجُ مِنْ فِيهِ شَيْءٌ مِنَ الْقُرْآنِ إِلاَّ صَارَ فِي جَوْفِ الْمَلَكِ فَطَهِّرُوا أَفْوَاهَكُمْ لِلْقُرْآنِ
আলী (রাঃ) প্রমুখাৎ হতে বর্ণিতঃ
তিনি দাঁতন আনতে আদেশ দিয়ে বললেন, নবী (সাল্লাল্লাহি ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “বান্দা যখন নামায পড়তে দণ্ডায়মান হয় তখন ফিরিশুা তার পিছনে দণ্ডায়মান হয়ে তার ক্বিরাআত শুনতে থাকেন। ফেরেশতা তার নিকটবর্তী হন; পরিশেষে তিনি নিজ মুখ তার (বান্দার) মুখে মিলিয়ে দেন। ফলে তার মুখ হতে কুরআনের যেটুকুই অংশ বের হয় সেটুকু অংশই ফেরেশতার পেটে প্রবেশ করে যায়। সুতরাং কুরআনের জন্য তোমরা তোমাদের মুখকে পবিত্র কর।” (বাইহাকী ১৬১, বা্যযার ৬০৩, সহীহ তারগীব ২১৫নং)