পরিচ্ছেদঃ
মুরাক্বাবাহ (আল্লাহর ধ্যান)
আল্লাহ তাআলা বলেন,(আরবী)অর্থাৎ, যিনি তোমাকে দেখেন যখন তুমি দন্ডায়মান হও (নামাযে) এবং তোমাকে দেখেন সিজদাকারীদের সাথে উঠতে-বসতে। (সূরা শুআরা ২১৮-২১৯ আয়াত)তিনি অনত্র বলেন(আরবী)অর্থাৎ, তোমরা যেখানেই থাক না কেন তিনি তোমাদের সঙ্গে আছেন। (সূরা হাদীদ ৪ আয়াত)তিনি আরো বলেন,(আরবী)অর্থাৎ, নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে দুলোক-ভূলোকের কোন কিছুই গোপন নেই। (সূরা আলে ইমরান ৫ আয়াত)তিনি আরো বলেন(আরবী)অর্থাৎ, নিশ্চয় তোমার প্রতিপালক সময়ের প্রতীক্ষায় থেকে সতর্ক দৃষ্টি রাখেন। (সূরা ফাজর ১৪ আয়াত)তাঁর অমোঘ বাণী,(আরবী)অর্থাৎ চক্ষুর চোরা চাহনি ও অন্তরে যা গোপন আছে সে সম্বন্ধে তিনি অবহিত। (সূরা মু’মিন ১৯ আয়াত) এ ছাড়া এ প্রসঙ্গে আরো অনেক আয়াত রয়েছে। উক্ত মৰ্মবোধক হাদীসসমূহঃ
হাদিস সম্ভার : ২৩২
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ২৩২
عَن أَنَسٍ قَالَ : إِنَّكُمْ لَتَعمَلُونَ أَعْمَالًا هِيَ أدَقُّ في أَعْيُنِكُمْ مِنَ الشَّعْرِ كُنَّا نَعُدُّهَا عَلَى عَهْدِ رَسُول الله ﷺ مِنَ المُوْبِقَاتِ رواه البخاري
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
আনাস (রাঃ) (তাঁর যুগের লোকদেরকে সম্বোধন ক’রে) বলেছেন যে, ‘তোমরা বহু এমন (পাপ) কাজ করছ, সেগুলো তোমাদের দৃষ্টিতে চুল থেকেও সূক্ষ্ম (নগণ্য)। কিন্তু আমরা সেগুলোকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর যুগে বিনাশকারী মহাপাপ বলে গণ্য করতাম।’ (বুখারী ৬৪৯২নং)