সহিহ বুখারী
সহিহ মুসলিম
সুনানে আন-নাসায়ী
সুনানে আবু দাউদ
জামে' আত-তিরমিজি
সুনানে ইবনে মাজাহ
মুয়াত্তা ইমাম মালিক
রিয়াদুস সলেহিন
বুলুগুল মারাম
মুসনাদে আহমাদ
আল লু'লু ওয়াল মারজান
হাদিস সম্ভার
সিলসিলা সহিহা
জাল জয়িফ হাদিস সিরিজ
মিশকাতুল মাসাবিহ
৪০ হাদিস
আদাবুল মুফরাদ
জুজ'উল রাফায়েল ইয়াদাইন
জুজ'উল কিরাত
সহিহ হাদিসে কুদসি
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
মিশকাতে জয়িফ হাদিস
শামায়েলে তিরমিযি
সুনান আদ-দারিমী
তাহাবী শরিফ
সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব
সহিহ ফাযায়েলে আমল
ঊপদেশ
রমজানের দুর্বল হাদিস
সুনান দারাকুতনী
২১৪৯
মিশকাতুল মাসাবিহ
অধ্যায় : পর্ব-৮ঃ কুরআনের মর্যাদা
হাদীস নং : ২১৪৯
وَعَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ: «مَنْ قَرَأَ ﴿حٰمٓ﴾ الدُّخَانِ فِىْ لَيْلَةٍ أَصْبَحَ يَسْتَغْفِرُ لَه سَبْعُونَ أَلْفَ مَلَكٍ». رَوَاهُ التِّرْمِذِىُّ وَقَالَ: هٰذَا حَدِيْثٌ غَرِيْبٌ وَعَمْرُ بْنُ أبِىْ خَثْعَمٍ الرَّاوِي يُضَعَّفُ وَقَالَ مُحَمَّدٌ يَعْنِى الْبُخَارِىَّ هُوَ مُنْكَرُ الحَدِيْثِ
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি রাতে সূরা ‘হা-মীম’ আদ্ দুখা-ন পড়ে। তার সকাল এভাবে হয় যে সত্তর হাজার মালাক (ফেরেশতা) আল্লাহর নিকট তার জন্য মাগফিরাত চাইতে থাকেন। (তিরমিযী। তিনি বলেন, এ হাদীসটি গরীব। একজন বর্ণনাকারী ‘আমর ইবনু আবূ খাস্‘আম য‘ঈফ। ইমাম বুখারী বলেছেন, ‘আমর একজন মুনকার রাবী।)[১]
[১] মাওযূ‘ (জাল) : তিরমিযী ২৮৮৮, য‘ঈফ আত্ তারগীব ৯৭৮, য‘ঈফ আল জামি‘ ৫৭৬৬। কারণ এর সানাদে ‘উমার ইবনু আবূ খাস্‘আম সম্পর্কে ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেছেন সে মুনকারুল হাদীস।
রাতে সূরা দুখান পড়ার এই ফাযীলাত যে কোন রাতেই হতে পারে তবে আযহার গ্রন্থে বলা হয়েছে, রাত বলতে তা মুবহাম বা অস্পষ্ট যে কোন রাতও হতে পারে, বিশেষ কোন রাতও হতে পারে। তবে সামনের হাদীসের বর্ণনা মোতাবেক জুমার রাত হওয়া সুস্পষ্ট।
লুম্‘আত গ্রন্থকার বলেন, প্রথম হাদীসে রাতের নির্দিষ্টতা অস্পষ্ট কিন্তু দ্বিতীয় হাদীসে রাতের নির্দিষ্টতা সুস্পষ্ট। তাই নির্দিষ্ট রাত উল্লেখ সম্বলিত হাদীসের ভিত্তিতে জুমার রাতে পড়াই উত্তম, যাতে হাদীসের বিশেষ ফাযীলাত নিশ্চিতভাবে অর্জিত হয়।
লুম্‘আত গ্রন্থকার বলেন, প্রথম হাদীসে রাতের নির্দিষ্টতা অস্পষ্ট কিন্তু দ্বিতীয় হাদীসে রাতের নির্দিষ্টতা সুস্পষ্ট। তাই নির্দিষ্ট রাত উল্লেখ সম্বলিত হাদীসের ভিত্তিতে জুমার রাতে পড়াই উত্তম, যাতে হাদীসের বিশেষ ফাযীলাত নিশ্চিতভাবে অর্জিত হয়।