সহিহ বুখারী
সহিহ মুসলিম
সুনানে আন-নাসায়ী
সুনানে আবু দাউদ
জামে' আত-তিরমিজি
সুনানে ইবনে মাজাহ
মুয়াত্তা ইমাম মালিক
রিয়াদুস সলেহিন
বুলুগুল মারাম
মুসনাদে আহমাদ
আল লু'লু ওয়াল মারজান
হাদিস সম্ভার
সিলসিলা সহিহা
জাল জয়িফ হাদিস সিরিজ
মিশকাতুল মাসাবিহ
৪০ হাদিস
আদাবুল মুফরাদ
জুজ'উল রাফায়েল ইয়াদাইন
জুজ'উল কিরাত
সহিহ হাদিসে কুদসি
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
মিশকাতে জয়িফ হাদিস
শামায়েলে তিরমিযি
সুনান আদ-দারিমী
তাহাবী শরিফ
সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব
সহিহ ফাযায়েলে আমল
ঊপদেশ
রমজানের দুর্বল হাদিস
সুনান দারাকুতনী
২১৩৪
মিশকাতুল মাসাবিহ
অধ্যায় : পর্ব-৮ঃ কুরআনের মর্যাদা
হাদীস নং : ২১৩৪
وَعَنْ عَبْدِ اللّٰهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ: «يُقَالُ لِصَاحِبِ الْقُرْاٰنِ: اِقْرَأْ وَارَتْقِ وَرَتِّلْ كَمَا كُنْتَ تُرَتِّلُ فِى الدُّنْيَا فَإِنَّ مَنْزِلَكَ عِنْدَ اٰخِرِ اٰيَةٍ تَقْرَؤُهَا». رَوَاهُ أَحْمَدُ وَالتِّرْمِذِىُّ أَبُوْ دَاوُدَ وَالنَّسَائِىُّ
আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কুরআন পাঠকারীকে কিয়ামাতের দিন বলা হবে, পাঠ করতে থাকো আর উপরে উঠতে থাকো। (অক্ষরে অক্ষরে ও শব্দে শব্দে) সুস্পষ্টভাবে পাঠ করতে থাকো, যেভাবে দুনিয়াতে স্পষ্টভাবে পাঠ করতে। কারণ তোমার স্থান (মর্যাদা) হবে যা তুমি পাঠ করবে শেষ আয়াত পর্যন্ত (আয়াত পাঠের তুলনাগত দিক থেকে)। (আহমদ, তিরমিযী, আবূ দাঊদ, নাসায়ী)[১]
[১] হাসান সহীহ : আবূ দাঊদ ১৪৬৪, তিরমিযী ২৯১৪, সহীহাহ্ ২২৪০, সহীহ ইবনু হিববান ১৭৯০, সহীহ আত্ তারগীব ১৪২৬, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ২৪২৫।
এ কথা কিয়ামাতের দিন বলা হবে। সাহিবুল কুরআন বলতে কুরআনের তিলাওয়াতকারী। ‘উপরে উঠতে থাকো’ এর অর্থ জান্নাতের উচ্চ স্তরে। ঐ সময় যে যত আয়াত তিলাওয়াত করতে পারবে সে জান্নাতের ততঊর্ধ্ব স্তরে উঠতে পারবে এবং সেখানেই তার ঠিকানা হবে।
ইবনু মিরদুওয়াই, বায়হাক্বী প্রমুখ ‘আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, নিশ্চয়ই জান্নাতের স্তর কুরআনের আয়াতের সংখ্যা পরিমাণ।
ইবনু মিরদুওয়াই, বায়হাক্বী প্রমুখ ‘আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, নিশ্চয়ই জান্নাতের স্তর কুরআনের আয়াতের সংখ্যা পরিমাণ।